1. admin@prottashanewsbd24.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন

আজ ১৫ ই আগস্ট

প্রত্যাশা নিউজ ডেস্ক
  • সময় : রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১
সংবাদটি শেয়ার করুন:

আজ ১৫ আগস্ট, জাতীয় শোক দিবস, বাঙালির জাতির শোকের দিন। বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ইতিহাসের বর্বরোচিত ও মর্মান্তিক হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে সপরিবারে হত্যা করা হয় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠতম বাঙালি ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধুকে।

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ পৃথক বাণী দিয়েছেন। এসব বাণীতে ১৫ আগস্টে শাহাদাতবরণকারী জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তারা।

১৯৭৫ এর ১৫ আহস্ট কাল রাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে নির্মম নির্মমতার শিকার হন বঙ্গবন্ধু। সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য ও দেশ-বিদেশের কুটিল চক্রান্তের বলি হন তিনি সহ তাঁর পরিবার।

সেদিন বঙ্গবন্ধুর সাথে ঘাতকের বুলেটের শিকার হয়ে প্রাণ হারান তার সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব, তিন ছেলে মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল, সেনা কর্মকর্তা শেখ জামাল ও ১০ বছরের শিশু শেখ রাসেল এবং নবপরিণীতা দুই পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল। সৌভাগ্যক্রমে প্রবাসে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

আগস্টের মধ্যভাগের সেই নির্মম হত্যাযজ্ঞে আরও প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবু নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছেলে আরিফ সেরনিয়াবাত, মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, শিশু পৌত্র সুকান্ত বাবু, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি, নিকটাত্মীয় শহীদ সেরনিয়াবাত, আবদুল নঈম খান রিন্টু এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন বাঁচাতে ছুটে আসা রাষ্ট্রপতির ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদসহ কয়েকজন নিরাপত্তা কমকর্তা ও কর্মচারী। জাতি আজ গভীর শোক ও শ্রদ্ধায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে স্মরণ করবে এই শহীদদেরও।

তিনি শুধু একজন জাতির পিতাই ছিলেন না, ছিলেন বাঙ্গালী জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা, বিশ্বজয়ের মহানায়ক, জাতির ঐক্য ও প্রেরনার মুর্তপ্রতিক। তাঁর বজ্রকঠিন আওয়াজ, লড়াকু সত্ত্বা ও কঠিন নেতৃত্ব ছিল বাঙ্গালী জাতির স্বাধীনতার প্রেরনা।
পাকিস্তানি শাসকদের ধারাবাহিক শোষণ, দমন-পীড়ন, ঔপনিবেশিক লাঞ্ছনা-বঞ্চনা আর দীর্ঘদিনের নির্যাতন-নিপীড়ন-বৈষম্যের অপমান থেকে বাংলার জনগণকে মুক্তির নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।

পাকিস্তানি শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভাষণে স্বাধীনতার ডাক দেন। সেদিন তার বজ্রকণ্ঠে উচ্চারিত ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’- এ অমর আহ্বানেই স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার মন্ত্রে উদ্দীপ্ত হয় নিপীড়িত কোটি বাঙালি।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যা শুরু হওয়ার পর ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠেই ধ্বনিত হয় মহান স্বাধীনতার অমর ঘোষণা। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ওই রাতেই তাকে ধানমন্ডির বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। এর পর মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস তাকে বন্দি থাকতে হয় পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে। তবে মৃত্যুর খড়গ মাথার ওপর ঝুললেও স্বাধীনতার প্রশ্নে আপস করেননি বাঙালির মহান অকুতোভয় এ নেতা। যে কারণে পাকিস্তানি স্বৈরশাসককেও নতি স্বীকার করতে হয়। মুক্তিযুদ্ধ শেষে বাঙালির প্রাণের এ নেতাকে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয় তারা। এর পর বীরের বেশে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু।

যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখার পাশাপাশি জনগণকে উন্নয়নের ধারায় সম্পৃক্ত করেন বঙ্গবন্ধু। দেশ গড়ার এ সংগ্রামে তার দৃঢ়বিশ্বাস ছিল- দেশের মানুষ কখনও তার ত্যাগ ও অবদানকে ভুলে যাবে না। অকৃতজ্ঞ হবে না। নবগঠিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান বঙ্গবন্ধু তাই সরকারি বাসভবনের পরিবর্তে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের সাধারণ বাড়িতেই বাস করতেন। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত অপশক্তি এবং সাম্রাজ্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর বিপথগামী ও উচ্চাভিলাষী কিছু সদস্যকে ষড়যন্ত্রকারীরা ব্যবহার করে সেই চক্রান্ত বাস্তবায়ন কাজে।

বিশ্ব ও মানব সভ্যতার ইতিহাসে ঘৃণ্য ও নৃশংসতম এ হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সেদিন ষড়যন্ত্রকারীরা শুধু বঙ্গবন্ধুই নয়; জনগণের হাজার বছরের প্রত্যাশার অর্জন স্বাধীনতা এবং সব মহতী আকাঙ্ক্ষাকেও হত্যা করতে চেয়েছিল। মুছে ফেলতে অপপ্রয়াস চালিয়েছিল বাঙালির বীরত্বগাথার ইতিহাসকেও। কিন্তু খুনিদের সে ষড়যন্ত্র টেকেনি। জাতি ও বিশ্বমানবের মানসপটে বঙ্গবন্ধু আজও সমহিমায় উজ্জ্বল, চিরভাস্বর।

১৫ আগস্টের অভিশপ্ত দিনটিতে বাঙালি জাতির ললাটে যে কলংকতিলক পরানো হয়েছিল; দীর্ঘ ৩৪ বছরেরও বেশি সময় পর ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি সে কলংক থেকে জাতির দায়মুক্তি ঘটে। বঙ্গবন্ধু হত্যার চূড়ান্ত বিচারের রায় অনুযায়ী ওই দিন মধ্যরাতের পর পাঁচ খুনির ফাঁসি কার্যকর হয়। এর মধ্য দিয়ে পিতা হত্যা এবং ষড়যন্ত্র ও অবৈধ ক্ষমতা দখলের ঘৃণ্য ও তমসাচ্ছন্ন অধ্যায়ের অবসান ঘটে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে বাঙালির বিজয়ের অভিযাত্রাও আরেক ধাপ এগিয়ে যায়। তবে পুরো জাতি এখনও প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে বঙ্গবন্ধুর বাকি ছয় পলাতক খুনির ফাঁসি কার্যকরের সেই মাহেন্দ্রক্ষণের।

আজকের কর্মসূচি:দিবসটি উপলক্ষে আজ সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। তবে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে এসব কর্মসূচি পালন করা হবে সীমিত পরিসরে ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে।

আজ সরকারি ছুটি। সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ভবন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। বিদেশের বাংলাদেশ মিশনগুলোতেও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে এবং অনুষ্ঠিত হবে আলোচনা সভা। বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার এবং সংবাদপত্রগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে। পোস্টার মুদ্রণ ও বিতরণ এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গ্রোথ সেন্টারসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জাতীয় শোক দিবসের পোস্টার স্থাপন ও এলইডি বোর্ডের মাধ্যমে প্রচার করা হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় কমিটির পক্ষ থেকেও তিনটি পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছে।

সকাল সাড়ে ৬টায় রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করবেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী গার্ড অব অনার প্রদান করবে। সেখানে বিশেষ মোনাজাত ও কোরআন তেলাওয়াত করা হবে। প্রধানমন্ত্রী সকাল সাড়ে ৭টায় বনানী কবরস্থানে ১৫ আগস্টে শাহাদাতবরণকারী জাতির পিতার পরিবারের সদস্য ও অন্য শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক ও ফুলের পাপড়ি অর্পণ এবং ফাতেহা পাঠ ও দোয়ায় অংশ নেবেন। সকাল ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার সামরিক সচিব শ্রদ্ধার্ঘ্য দেবেন। এ সময় সেখানে ফাতেহা পাঠ ও সশস্ত্র বাহিনী গার্ড অব অনার প্রদানসহ বিশেষ মোনাজাত ও দোয়া মাহফিল হবে।

দিনটি উপলক্ষে বাদ আসর বঙ্গভবনে মিলাদ মাহফিল হবে। রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ মিলাদে যোগ দেবেন। সারাদেশের মসজিদগুলোতে পবিত্র কোরআনখানি, মোনাজাত, দোয়া মাহফিল এবং মন্দির, গির্জা ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রার্থনার আয়োজন করা হবে। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পবিত্র কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এবং ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনা সভা হবে।

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও সংস্থা নিজ নিজ কর্মসূচি পালন করবে। জাতীয় শোক দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের মাধ্যমে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ সব মোবাইল গ্রাহককে খুদেবার্তা পাঠাবে। বিভিন্ন দল ও সংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করবে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও সামাজিক দূরত্ব মেনে এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল হবে।

আওয়ামী লীগের দু’দিনব্যাপী কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আজ রোববার সূর্যোদয়ের ক্ষণে বঙ্গবন্ধু ভবন, কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দলের সর্বস্তরের কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করা ও কালো পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, পৌনে ৮টায় বনানী কবরস্থানে ১৫ আগস্টের শহীদদের কবর ও সাড়ে ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, কবর জিয়ারত, ফাতেহা পাঠ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, বাদ জোহর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ দেশের সব মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল, সুবিধামতো সময়ে মন্দির, প্যাগোডা, গির্জা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা, দুপুরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অসচ্ছল, এতিম ও দুস্থ মানুষের মধ্যে খাদ্য বিতরণ, বাদ আসর বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে মহিলা আওয়ামী লীগের মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এবং আগামীকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় সভাপতিত্ব করবেন ও বক্তব্য দেবেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে ও দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস পালন করার জন্য দল ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী-সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে আজ সকাল ১০টায় ক্লাব লবির দেয়ালে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সেবা দেবে।

এছাড়া বিভিন্ন দল ও সংগঠন কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ, শ্রদ্ধা নিবেদন, কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, প্রার্থনা সভা, খাবার বিতরণ, স্বেচ্ছায় রক্তদান, বিনামূল্যে চিকিৎসা, আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, স্বেচ্ছায় রক্তদান ও আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করবে।


সংবাদটি শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব  সংরক্ষিত © প্রত্যাশা নিউজ বিডি ২৪ © ২০২১
Theme Customized BY Theme Park BD